সৌন্দর্য বা’ড়াতে শা’রী’রিক মি’লন কেন জ’রুরি? আসুন জে’নে নিই…

শুধু মা’নসিক নয় বা শা’রীরিক তৃপ্তি নয়, সৌন্দর্যের জে’ল্লা বাড়াতেও জ’রুরি মি’লন৷ কোনও আকাশ কুসুম কল্পনা নয়, সত্যি সত্যি এবং সত্যি৷এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের৷ এর পিছনে তাঁরা খাড়া করিয়েছেন

চিকিৎ’সাবিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে কিছু যুক্তিও৷

কীভাবে, আসুন তা জে’নে নিই-১) আমাদের চুল এবং ত্বক ভালো রাখার জন্য ইস্ট্রোজেন হরমোন দায়ী৷ আর যত বেশি মি’লন করা যায়, ততই ম’হিলাদের শ’রীরে বেশি

করে উৎপন্ন হয় ইস্ট্রোজেন হরমোন৷ ফলে চেহারাতেও থাকে ফাটাফাটি জে’ল্লা৷ এছাড়াও স’হবাসের ফলে উৎপন্ন কোলাজেন হরমোনও ত্বককে টানটান রাখতে সাহায্য করে৷

২) গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যারা সপ্তাহে দু-তিনদিন নিয়মমাফিক যৌ’ন’স’স্পর্ক করেন, তাদের চেহারায় তারুণ্য বজায় থাকে, অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি৷ কারণ তারা মা’নসিকভাবে বেশি সুখী হন৷

৩) যৌ”নসুখের চরম সীমায় পৌঁছে আমাদের শ’রীর থেকে নিঃসৃত হয় সেরাটোনিন, যা আমাদের মুড নি’য়ন্ত্রণ করে৷ আমাদের হাসিখুশি, প্রা’ণোচ্ছ্বল রাখতেও এই নিউরোট্রান্সমিটারটি দায়ী৷ ফলে আমাদের মনে অবসাদ গ্রাস ক’রতে পারে না৷ চেহারাতেও থাকে এক ধ’রনের ফ্রেশ, ফুরফুরে লুক৷

৪) কোনও কোনও বিশেষজ্ঞের মতে, বক্ষদেশের সৌন্দর্য বাড়াতেও মি’’লন অপরিহার্য৷ ৫) স’হবা’সে শ’রীর থেকে প্রচুর পরিমাণে অক্সিটোসিন নির্গত হয়,

আর অক্সিটোসিন আমাদের শ’রীরের কোর্টিসেল নামক প্রধান স্ট্রেস হরমোনের মাত্রা কমিয়ে ফেলতে সাহায্য করে৷তাই আক্ষরিকই যাঁরা নিয়মিত স’হবা’সের মধ্যে থাকেন, তাদের জীবনেও থাকে অপার শান্তি৷

৬) সফল স’হবা’সের সময় আমাদের শ’রীর থেকে এমন কিছু কেমিকেল বেরায় যা আমাদের মনটাকে ভালো রাখতে খুব ফলপ্রসূ৷যেমন ডোপেমিন, আপনাকে সবসময় উজ্জীবীত রাখে,

সব কাজে জোগায় বাড়তি উৎসাহ৷পুরষদের শ’রীর থেকে বেরোনো টেস্টাস্টেরন কাজে নিয়ে আসে অতিরি’ক্ত উদ্দীপনা৷এন্ডোরফিন আপনার স্ট্রেস কমিয়ে আপনাকে রাখে রিল্যাক্সড৷মানে এক একবারের স’হবা’সে আপনি উপকৃত হবেন এতভাবে৷ ভাবা যায়!

৭) মি’’লনের ফলে হার্টের কা’র্যকারিতা ও শ’রীরের র’ক্ত সঞ্চালন ভালো থাকে৷ একবারের মি’’লনে প্রায় ৫০০ ক্যালোরির কাছাকাছি এনার্জি করচ হয়৷ ফলে খুব কম সময়েই আপনার শ’রীর

থেকে অল্প অল্প করে ঝরতে থাকে মেদ৷সুতরাং বলাই যায় নিয়মিত যোগা বা জিম সেন্টারে গিয়ে টাকা খরচ করার তুলনায় বাড়িতেই বজায় রাখু’ন আপনার স্বা’ভাবিক যৌ’ন জীবন৷

৮) স্বা’ভাবিক এবং নিয়মিত যৌ’’নজীবনে আমাদের মধ্যে বাড়ে আত্মবিশ্বা’সও, মন থাকবে শান্ত ও ফোকাসড৷ বাড়বে আপনার সৃজনশীলতাও৷ ফলে আক্ষরিকই বিকাশ হবে আপনার অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্যের৷ আপনিও হয়ে উঠবে একেবারে অন্য ব্য’ক্তিত্ব৷