জানে মা’রে’নি তবে দিনের পর দিন যে অ”ত্যা’চা’র করেছে তা এখনও স্পষ্ট নিশির ছো’ট্ট শরীরে। ঢাকায় গৃহকর্মীর কাজ করতো এক ব্যাংক কর্মকর্তার বাসায়। টানা দুবছর অ”ত্যা’চা’রের পর নিশিকে ফেরত দিতে যায় গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে। তাদের ব’র্বর”তা দেখে হাতে-নাতে ধরে ওই দম্প’তিকে পুলিশে দেয় স্থানীয়রা। হয়েছে মা’ম’লাও।
সারা গায়ে ক্ষ’ত চি’হ্ন নিয়ে এখন বি’চার দা’বিতে থানায় ছোট্ট নিশি। ময়মনসিংহের নান্দাইলের রাজাবাড়িয়া গ্রামে বেড়ে ওঠা। পরিবারে স্বচ্ছলতা ফেরাতে মাত্র ছয় বছর বয়সে প্রতিবেশি রাজিবের মাধ্যমে ঢাকায় যায় নিশি। তিন হাজার টাকা মাস চু’ক্তিতে কাজ পায় অগ্রণী ব্যাংকের তেজগাঁও শাখার এজিএম মিজানুর রহমানের বাসায়।
কিন্তু, কাজ শুরুর দুমাস পরই বন্ধ হয়ে যায় নিশির বেতন। চার বছরে মাত্র একবার মোবাইলে বাবা-মার সাথে কথা বলা সুযোগ পায়। এরপর থেকে পরিবারের সাথে বি’চ্ছি’ন্ন যোগাযোগ। শনিবার হঠাৎ শিশুটিকে ময়মনসিংহের বাড়িতে ফেরত দিতে যান ব্যাংক কর্মকর্তা মিজানুর দ’ম্প’তি। তখনই ধরা পড়ে তার শরীরে দ’গদ’গে ক্ষ”ত। এসময় স্থানীয়রা মিজানুর দম্প’তি’কে ধরে পুলিশে দেয়।
পুলিশ বলছে, ঘট’নাটি তদ’ন্তে কাজ শুরু হয়েছে। দা’য়ীদের বি’রু”দ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে। মা’ম’লায় আসা’মি করা হয়েছে ব্যাংক কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, তার স্ত্রী শারমিন রহমান মুন্নি ও মধ্য’স্ততা’কা’রী রাজিবকে।