ভাগ’নির সম্পদের লো’ভও ছা’ড়েননি তি’নি। ঢাকা-৭ আসনের সংসদ সদস্য হাজী সেলি’মের কাছে তার দূর স’ম্প’র্কের এক ভাগনি গিয়ে’ছি’লেন, নি’জের জমি জটিলতা নিরসনে।
সমা’ধান তো করে’ন’ইনি, উল্টো ভাগ’নির অ’সহায়’ত্বের সুযোগ নিয়ে, পুরো জমি’ই দখলে নি’য়েছেন তিনি। দুদিন আ’ট’কে রেখে, শ্লী’ল’তাহা’নির ভ’য় দে’খিয়ে সই নেন খালি স্ট্যা’ম্প ও চেকে। ভাগনির সম’স্যা’য় মামা এ’গিয়ে
আ’সবে’ন এটা’ই প্র’ত্যা’শিত। কিন্ত এমনটা হয়নি লা’কিয়া ইস”লামের বেলায়।সম্প্রতি একটি বে’সর’কারি টে’লিভি’শনের এক প্রতি’বেদনে এমন তথ্য উঠে আসে।
রাজ’ধানীর গো’লাপবাগে শ্বশু’রের দেয়া ১ কাঠা জমি নিয়ে জটিলতা। তা সমাধানে লাকিয়া ইস’লাম, যিনি হাজী সেলি’মের দূর স’ম্প’র্কের ভাগনি শর’ণা’পন্ন হয়ে’ছি’লেন মামা’র। ২০১৫ সালে এই জমি দেখতে সদ’লব’লে উপস্থি’ত হন হাজী সেলিম।
কিন্তু সমা’ধান’তো দূরে’র কথা উ’ল্টো হাজী সেলিমকে ডেকে বিরাট বিপদে প’ড়ে’ছেন তিনি। মামা’র কথা মতো পরি’বার নিয়ে ওঠেন লাল’বাগের পো’স্তায় ম’দিনা টাও’য়া’রে। চাকুরিও পান ম’দিনা গ্রুপে। দিন যায় মাস যায়, জমির
সমস্যা নিরসন না করায় হাজী সেলিমকে ব’লেন চাকুরি ছেড়ে চলে যাবেন গো’লাপবা’গের বাসায়। তারপরই সংসদ সদ’স্যের ভিন্ন রূ’প সামনে আসে লাকি’য়া ইস’লামের কাছে। দুইদিন আ’ট’কে রেখে জো’র করে ৩শ’ টাকা মূ’ল্যের স্ট্যা’ম্প ও ৬টি ফাঁকা চেকে সই নেয় তার।
ওই ঘটনা’য় থা’নায় মা’মলা না নেয়ায় আ’দা’লতে মা’ম’লা করেন লাকি’য়া ইস’লাম। আ’দাল’তে প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন ত’দন্ত কর্মক’র্তা। যেখানে লা’কিয়া ইস’লামের অ’ভিযো’গের স’ত্যতা পেয়েছে পু’লিশ। যদিও মা’মলার ১ নম্বর আ’সা’মি ফর’হাদ বাধন মৌ অ’স্বী’কার করেন নি’জের বি’রু’দ্ধে আনা অ’ভিযো’গের বিষয়ে।
লাকিয়া ইস’লামের মা’মলা’য় তার পক্ষে আ’দালতে সাক্ষী দেন ম’দিনা গ্রুপের সে’সময়ে মান’বস’ম্পদ বিভাগে’র প্রধান ফারজা’না রেজা। এই ঘটনার রেশে চা’কুরি থেকে বি’দায় নিতে হয়ে’ছে তাকে।
এই বিষয়ে জা’নতে হাজী সে’লিম কিংবা ম’দিনা গ্রু’পের এ’কা’ধিক কর্ম’ক’র্তার সাথে যো’গা’যোগ করেও কারো ম’ন্তব্য জানা স’ম্ভব হয়নি। সূত্রঃ বিডি২৪লাইভ