গত বৃহস্পতিবার (১ অক্টোবর) একটি অনুষ্ঠান থেকে রাতে বাড়ি ফিরেই বর্বোরচিত হা’মলা আর পাশ;বিক নি’র্যাত;নের শিকার হয়ে মা’রা যায় তিন্নি।
সরেজমিনে তিন্নির বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, ঘরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে তিন্নির বই-খাতা আর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাওয়া নানা ক্রেস্ট-পুরস্কার। সাদামাটা তিন্নির জীবন-যাপন ছিল সহ’জ সরল।
প্রতিবেশীরা জানান, খুবই মেধাবী শিক্ষার্থী ছিলেন তিন্নি। খুবই হাসিখুশি ও সাদামাটা জীবন-যাপন ছিলো তার। এ ঘটনার সঙ্গে যারা জ’ড়িত তাদের দ্রুত গ্রে’ফতার করে সর্বোচ্চ শা’স্তির আওয়তায় নেয়ার দাবি তাদের।
তারা জানান, এ ঘটনার মূল হোতা তিন্নির বড় বোন মুন্নির সাবেক স্বামী জামিরুলকে এখনও পু’লিশ গ্রে’ফতার করতে পারিনি। দ্রুত তাকে আ’ট’কের দাবি জানিয়ে কঠিন শা’স্তির দাবি করেন তারা।
এদিকে ঘটনা পর থেকে নি’হত তিন্নির পরিবার ও স্বজনরা আ’সামিদের হু’মকির মুখে রয়েছেন বলে জানিয়েছে পরিবার। তবে ঘটনার পর থেকে তিন্নির বাড়ি আর আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর নজরদারির মধ্যে নিয়েছে।
ঝিনাইদহ অ’তিরিক্ত পু’লিশ সুপার, (অ’প’রাধ ও প্রশাসন) আনোয়ার সাইদ জানান, গত বৃহস্পতিবার রাতে শৈলকুপা থা’না পু’লিশ সংবাদ পায় একটি মে’য়ে গলায় ফাঁ’স দিয়েছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে পু’লিশ এসে দেখে এলাকার
লোকজন মে’য়েটিকে নামিয়ে হাসপাতা’লের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। তাকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতা’লে ভর্তি করা হয়। সেখানে তিন্নি মা’রা যাওয়ার পর কুষ্টিয়া থা’নার অফিসারা তার সুরতহাল করে এবং তারপরই তার দাফন সম্পন্ন করা হয়।
পরবর্তীতে ভিকটিমের মা বাদী হয়ে রাতেই ৮ জনের নাম উল্লখেসহ অ’জ্ঞাত আরো ৫ থেকে ৬ জনকে আ’সামি করে
শৈলকুপা থা’নায় একটি মা’মলা দায়ের করেন। আ’সামিদের মধ্যে চারজনকে গ্রে’ফ;তার করতে সক্ষম হয়েছে পু’লিশ। আনোয়ার সাঈদ আরো জানান, তিন্নিকে ধ’র্ষণ করা হয়েছে কিনা, এখনই আম’রা বলতে পারছি না। ময়নাত’দন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে বিষয়টি জানা যাবে।