কিডনির পাথর প্রতিরোধে ৭ উপায়

কিডনির সংক্রমণকে ‘নীরব ঘাতক’ বলা হয়। আর এখন কিডনিতে পাথরের সমস্যায় অনেক ভুগছেন। যার কারণে মৃত্যু পযন্ত হতে পারে।

যে কোনো রোধ হওয়ার আগে সে বিষয়ে সবচেতন থাকতে হবে। কারণ কোনো রোগের প্রতিরোধ করলে তার আর প্রতিষেধকের প্রয়োজন হবে না।

কিডনির পাথর প্রতিরোধের রয়েছে কিছু ঘরোয়া উপায়। জি নিউজ অবলম্বনে আসুন জেনে নেই কিডনির পাথর প্রতিরোধে যা করবেন-

১. কাঁচা লবণ খাওয়ার শরীরের জন্য মারত্নক ক্ষতিকর। কাঁচা লবণ খেলে উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে। কারণ লবণের সোডিয়াম কিডনি খুব সহজে দূর করতে পারে না । তখন লবণ জমা হতে থাকে কিডনিতে। আর অতিরিক্ত সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের কারণেও কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বাড়ে।

২. প্রচুর পরিমানে পানি পান করতে হবে। এক সুস্থ মানুষের প্রতিদিন ২ থেকে ৩ লিটার পানি পান করা উচিত। পানি শরীরের বর্জ্য দূর করে ও বর্জ্য কিডনিতে জমা হতেপারে না।

৩. ভুলেও প্রসাব চেপে রাখবে না। এতে সংক্রমণের আশঙ্কা বাড়ে।

৪. চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ধরনের ওষুধ খাবেনন না। আর ব্যথানাশক ওষুধ ও অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া উচিত নয়।

৫. ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ পরীক্ষা করান। আর এসব রোগ নিয়ন্ত্রণে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

৬. বয়স চল্লিশ পার হলে বছরে অন্তত একবার ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ পরীক্ষা করান।

৭.. বছরে অন্তত একবার প্রসাবের মাইক্রো-এলবুমিন পরীক্ষা করান।