জৈবিক স্বাদ নিতে ঢাকা শহরের কোটিপতি সুন্দরীদের বয় ফ্রেন্ড হতে পারেন

টাকার বিনিময়ে যৌনসঙ্গি ভাড়া করছেন নারীরা নিজেই। এটা বাইরের কোন ঘটনা নয়।বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা সহ বড় বড় শহর গুলোতে এমন অহরহ ঘটনা ঘটছে।চাইলে বিমানে চল্লিশ মিনিট দূরত্বের প্রতিবেশি দেশে গিয়ে চাটনির স্বাদ নিতে পারে কলকাতাবাসী।তবে তার আগে জেনে নিন কোথায় কি ভাবে তাদের পাওয়া যায় ।

বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন ঘেঁটে জানা গেছে, কোন শ্রেণীর নারীরা ছেলেদের টাকার বিনিময়ে নিচ্ছে ? মুলত দুই শ্রেণীর নারীরা তাদের চাহিদা মত ছেলে ভাড়া করছে। প্রথম সারিতে রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ঢাকা শহরে আসা মানবাধিকার ও এনজিও নারী কর্মিরা। এই শ্রেণীর বিদেশি নারীরা বাংলাদেশে আসার পর তাদের নিজেদের জৈবিক চাহিদা মেটানোরর জন্য ছেলেদের ভাড়া করে থাকে। আর দ্বিতীয় তালিকায় আছে বাংলাদেশের অভিজাত সমাজের নারীরা। যাদের কেউ কেউ আছেন প্রবাসীদের স্ত্রী অবার কেউবা ব্যবসায়ীদের স্ত্রী।

কেউ আছেন মধ্যবয়সী বিধবা। এই তালিকায় আরো আছে সমাজের উচ্চবিত্ত বিগড়ে যাওয়া তরুনিরা। মুলত বাংলাদেশি এই সমস্ত নারীরা বিভিন্ন উপায়ে মাসিক অথবা দিন চুক্তিতে সঙ্গি ভাড়া করছে।অনুসন্ধান:: রাজু(ছদ্মনাম) শিল্পকলা একাডেমিতে মঞ্চনাটকে অভিনয় করেন। রাজুর অভিনয় দেখে এক বিত্তশালী মহিলা রাজুকে ৩০ , ০০০ টাকার বিনিময়ে তার সাথে এক মাস সময় দেবার অফার করেন। রাজি হয়ে যায় বেকার রাজু। দিপ্ত(ছদ্মনাম) ডি জে পার্টিতে বিপাশার(ছদ্মনাম) সাথে পরিচয় হয়। বড়লোকের একমাত্র মেয়ে বিপাশা। মা আইনজীবী , বাবা ব্যবসায়ের কাজে দেশের বাইরে থাকেন। নিজের অসহায় মুহুর্ত দূর করার জন্য বিপাশা ভাড়া করেন দিপ্তকে।

মাঠপর্যায় রাত ১.০০ টা গুলশান নাভানা টাওয়ার থেকে একটু পশ্চিম দিকে রাস্তার দুই দিকে কিছু তরুন দাঁড়িয়ে আছে। লক্ষ একটাই কোন নারী চলন্ত প্রাইভেট কার থেকে নেমে যদি ভাড়া করে নিয়ে যায় তাদের! এবার আসা যাক এই বিষয়ে প্রতিকার কি ? এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছিলাম সোমা কামালের সাথে , তিনি জানালেন অধুনা সংস্কৃতির প্রভাবে আমদের মূল্যবোধ ক্রমেই ফিকে হয়ে যাচ্ছে , আমরা আমাদের মূল্যবোধ নষ্ট করে ফেলছি দিনে দিনে , পারিবারিক বন্ধন হ্রাস পাচ্ছে ক্রমে ক্রমে এটি একটি অন্যতম কারণ , এই বিষয়টি নিয়ে পরিবারকে সর্বপ্রথম এগিয়ে আসতে হবে , পাশাপাশি বাড়াতে হবে ধর্মীয় অনুশাসন , তাই বলে সন্তানের চাওয়া কে একেবারেই ফেলে দেওয়া যাবে না।

দ্বিতীয় পর্বঃ প্রচার করা হয়েছিলো গত বছরের অক্টোবরে আবারো ভিন্ন ডট কমের ভিন্নধর্মী আলোচনায় আপনাদেরকে স্বাগতম জানাচ্ছি। প্রতিনিয়ত আমাদের অগোচরে সমাজে ঘটে চলেছে বিভিন্ন ঘটনা আর সেই সব ঘটনার কিছু খন্ডাংশ সব সময় আপনাদের সামনে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করি। কোনরুপ নগ্নতা প্রচার নয় আপনাদেরকে সচেতন এবং নিরাবিল আনন্দ দেওয়ায় আমাদের মুল লক্ষ্য। ভিন্ন ডট কমে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে 88 জন প্রতিনিধি তাদের লেখা পাঠাচ্ছেন। প্রতিটি লেখা আমারা যাচাই বাচাই করে সত্যতা খুজে পেলেই তবে প্রচার করি। যাহোক এবার মুল আলোচনায় আসা যাক , আমরা গত একটি পর্বে আলোচনা করেছিলাম রাজধানী ঢাকা শহরে নারীরা নিজেই টাকা দিয়ে বয়ফ্রেন্ড ভাড়া করছে এটার সত্যতা হিসেবে আমরা আপনাদের সামনে কিছু উদাহরণ ও দিয়েছিলাম। বয়ফ্রেন্ড ভাড়া করা মহিলাদের মধ্য আছেন সমাজের উচ্চবিত্ত মধ্যবয়সী নারী , ধনীর দুলালী এবং বিদেশ থেকে আসা বিভিন্ন সংস্থার নারী কর্মীরা।এখন আপনাদের সামনে যে ঘটনাটি তুলে ধরবো সেটা আমাদের কাছে পাঠিয়েছেন সাইফ বনানী থেকে ঘটনাটি গুলশানের।

বৃহস্পতিবার গুলশানের একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে ডিজে পার্টি চলছিল , রাত নয়টা থেকে শুরু হয়ে পার্টি চলে মধ্যরাত পর্যন্ত , দলে দলে আসতে থাকে তরুণ তরুণীরাগ এক সময় নাচে গানে মেতে ওঠে অনুষ্ঠানের সবাই। একটু বলে রাখি ইদানিং এই সব পার্টি থেকেই কোটিপতির সুন্দরী তরুণীরা কিংবা সংগী হারা নারীরা তাদের মনোরঞ্জনের জন্য টাকার বিনিময়ে স্মার্ট তরুণদের কে চুক্তিতে বাসায় নিয়ে যায় পার্টির আয়োজন বেশ ভালোই চলছিল , সবাই সবার পরিচিত না তবুও যেন মনে হচ্ছে সবাই একই প্লাটফর্মের দীর্ঘ দিনের চেনা। ডিজে পার্টি চলাকালীন আনুমানিক রাত একটার দিকে পেছন থেকে শোনা গেল দুই মহিলার ব্যাপক হট্টগোল , কেও কেও দেখার জন্য কাছে এগিয়ে গেলেন। দেখা মিললো এক অদ্ভুত কান্ড! যেটা আসলে সিনেমাকেও হার মানিয়েছ। দুই মেয়ে এক ছেলেকে নিয়ে টানাহেঁচড়া করছে , এক মেয়ে বলছে আমি নাবিলা চৌধুরী যা বলি তাই করি।