একসঙ্গে দুই পরীক্ষা দিবেন সর্বকনিষ্ঠ বিএনপি প্রার্থী

রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম নিলেও রাজনীতি কখনই আকর্ষণ করেনি প্রিয়াংকাকে। হেঁটেছেন নিজের স্বপ্নে। বাবা হযরত আলী শেরপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক। তার স্বপ্ন ছিল চিকিৎসক হবেন। তবে বাবা বলতেন তোমাকে রাজনীতি করতে হবে।

২০০৮ সালে মাধ্যমিক ও ২০১০ সালে উচ্চমাধ্যমিক। এর পর ধানমণ্ডির আনোয়ার খান মডার্ন মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস। ২০১৬ সালে ওই মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই প্রভাষক হিসেবে যোগদান। এফসিপিএস পরীক্ষায় বসবেন আগামী ৪ জানুয়ারি। অন্যদিকে ৩০ ডিসেম্বর ভোটপরীক্ষার লড়াইয়ে নামবেন প্রিয়াংকা।

শৈশব থেকেই ডা. প্রিয়াংকার লালিত স্বপ্ন- চিকিৎসক হবেন। সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াবেন। শিক্ষাজীবন শেষ হয় সাফল্যের সঙ্গে। চিকিৎসক হিসেবে শুরু করেন কর্মজীবন।

এ বিষয়ে প্রিয়াংকা বলেন, ‘চিকিৎসকতা আমার স্বপ্নের পেশা। বাবা রাজনীতি করে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করার বাসনা তাই জন্মসূত্রেই। মানুষের জন্য কাজ করব-এ স্বপ্ন থেকেই চিকিৎসকদের বিএনপি সমর্থিত সংগঠন ড্যাবের সঙ্গে যুক্ত হওয়া।

‌ঘটনাচক্রে রাজনীতিতে প্রবেশ করলেও আব্বু সবসময়ই বলতেন-আমার পরেই কিন্তু রাজনীতিতে আসবে তুমি। কিন্তু সেটি যে এত তাড়াতাড়ি হবে, বুঝতে পারিনি। আব্বুর নামে মিথ্যা মামলা দেয়ায় তার হয়ে আমাকে লড়তে হচ্ছে। আব্বুর সাজানো মাঠটি আমি পেয়েছি। সেই মাঠেই এখন লড়াই করব আমি’-যোগ করেন প্রিয়াংকা।