আমাদের দেশের স্কুল মানেই একেবারে সিরিয়াস লেখাপড়া। আর আপনারা এখন খেলার ছলে শিখাচ্ছেন তাই শিখছে। স্কুল মানেই ৩টা সাবজেক্ট। যেগুলার ডেইলি হোম ওয়ার্ক থাকবে। ডেইলি স্কুলে লিখাবে।এরপর কিছুদিন পরপর পরীক্ষা!! এরপর বাচ্চাদের স্কুলের & পড়ালেখার প্রতি এক ধরনের অনিহা চলে আসে।
এরপর বাচ্চা যখন অনিহা দেখাবে তখন শুরু করবেন মারামারি!! আবার স্কুলও শুরু কবে বাচ্চার রেজাল্ট ভালো হচ্ছে না এই সব কথাবার্তা। ঢাকা শহরের ৮ বছর স্কুলে যাওয়া আশা + নিজের টিচিং অভিগ্যতা থেকেই বলছি।
এরপর মা হতাশ,বাবা,হতাশ,বাচ্চা আরো হতাশ।এই থেকে তৈরি হয় মানসিক ভয়।মা বাবার মধ্যে অস্থিরতা।
কিছুদিন আগে আমি পোস্ট দিয়েছিলাম খুব সুন্দর একটা। হেডিং ছিল “৬ বছর এর আগে বাচ্চাকে স্কুলে নয়।”খুঁজে পড়ে নিলে অনেক কিছু জানবেন।
সবার প্রথমে A,B,C,D শিখাবেন। কারন বাংলার চেয়ে ইংরেজি সহজে শিখে।এরপর ১,২,৩ শিখাবেন। বাচ্চা যখন ৩ লিখতে শিখবে,তখন সে অ,আ, আর ই শিখবে। ২ থেকে ই, আর ৩ থেকে অ, আ লিখতে শিখবে। এরপর 1.2.3 এইভাবে শিখাবেন।
৫বছর আপনি ঘরে রেখে শিখানোটা উত্তম। এরপর তাকে নার্সারি তে দিয়ে দিবেন। তাহলে সে তাল মিলাতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
প্লিজ এই ছোট বাচ্চাদের উপর অত্যাচার করবেন না পড়ার জন্য। আমি নিজেও ভুক্তভোগী আমার বড় সন্তানকে নিয়ে। সে এখন আর লোড নিতে পারছে না