প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রূপকথার ফিনিক্স পাখির মতো; আগুনের ছাই থেকে উঠে এসেও নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশকে। অথচ এ দেশেই একদিন আততায়ীর হাতে নির্মমভাবে নিহত হন বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন। নিজেও হামলার শিকার হয়েছেন বেশ কয়েকবার। এত কিছুর পরও মাটিকে ভালোবেসে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, সুখী ও সমৃদ্ধিশালী দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে পথ চলছেন তিনি।
এরই মধ্যে টানা ১০ বছরের শাসনামলে একটি মধ্যম আয়ের দেশের সোপানে তুলে বাস্তবায়ন করেছেন ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন। স্বাধীনতার চার দশক পর হলেও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে জাতিকে করেছেন কলঙ্কমুক্ত। মাথা নত করেননি দেশি-বিদেশি অজস্র চক্রান্তের কাছে। উল্টো সাহসিকতা, মানবিকতা ও নেতৃত্বগুণে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পেয়েছেন শতাধিক পুরস্কার, অর্জন ও উপাধি। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে তিনি এখন বিশ্বনেত্রী। তাই আজ বিকালে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হবে।