আমি সুযোগ পেলেই তাকে বাসায় আসতে বলি এবং ইচ্ছে মতো …

আমি সুযোগ পেলেই- ছদ্মনাম আমি রুম্পা চৌধুরী। পড়াশুনা শেষে সরকারি ভাল একটা জব করছি। আসল কথায় আসি, সংক্ষেপেই বলছি। জানিনা অন্য মেয়েদের কেমন, কিন্তু সেই মাধ্যমিকের পর থেকেই সবসময় নিজেকে কেমন যেন হট হট মনে হতো।

দাম্পত্য নিয়ে ভাবতে খুবই মজা লাগত। প্রায়ই সময়ই গোপনপথ ভিজে পিচ্ছিল হয়ে থাকতো। সবসময় দাম্পত্য করতে ইচ্ছে হতো। মাঝে মাঝেই মাস্টারবেট করতাম। দিনে দু তিন বারও করেছি। উচ্চ মাধ্যমিক পাশের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে চান্স পাই। একজনের সাথে প্রেমেও পড়ি।

তার সাথে খারাপ কোন সম্পর্কে নিজেকে না জড়িয়ে এই দীর্ঘ সময়েও আমি রেগুলার মাষ্টারবেট করতাম। হঠাৎ একদিন ফেসবুকে এক কলেজ (উচ্চ মাধ্যমিকের) ফ্রেন্ড কে দেখি। কেমন যেন দুষ্টুমি করে আমার এই ফেইক আইডি থেকেই টেক্সট করি, আবেদনময়ী কিছু চ্যাট করি।

ধীরে ধীরে তার সাথে চ্যাট দাম্পত্য, ভিডিও দাম্পত্য ( মুখ ঢেকে) করা শুরু করি। এক সময় নেশার মতো হয়ে গেল। ভিডিও তে দুজন দু’জনার সব দেখতাম, কিন্তু কখনোই আমার পরিচর প্রকাশ করিনি।

এভাবেই বয়ফ্রেন্ডের কাছে ভাল সেজে চুপি চুপি সেই বন্ধুর সাথে ভিডিওতে অনেক কিছুই করতাম। বন্ধুটি মাঝে মাঝে রাজি হতো না। তাকে প্রায়ই টাকা দিতাম এসব করার জন্য।

মাস্টার্স শেষে পরিবারের অমতেই চাকুরিতে যোগদান করি। বিয়ের কথা পাকাপাকি হয় সেই প্রেমিকের সাথেই যে বর্তমানে একজন ব্যাংকার।

২০১৫সালের জুলাই এর ২৪ তারিখে আমার বিয়ে হয়৷ বিয়ের আগে সেই বন্ধুর সাথে সব যোগাযোগ বন্ধ করে দেই। বিয়ের পর আমার স্বামী একদিনের জন্যও আমাকে তৃপ্ত করতে পারেনি৷

আমি প্রথমে ভাবতাম পরে ঠিক হবে কিন্তু হচ্ছে না৷ আমি যখনই মানুষিক ভাবে প্রস্তুতি নেই তার সাথে মিলিত হবার আর এর মাঝে কিছু করার আগেই সে বীর্যপাত করে নিথর হয়ে যায়৷ আমি তাকে সব বুঝিয়ে বলার পরও সে করতে পারেনা।

অনেক চিকিৎসা করানো হয়েছে এবং এখনো চিকিৎসা চলছে, কিন্তু কোন অগ্রগতি নেই৷ তাছাড়া ব্যাংকার রা যে এত বিজি তা হাড়েহাড়ে টের পাচ্ছি। সেই সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত। সবকিছু মিলিয়ে এই অবস্থার কথা আমি কাউকে বলতেও পারছি না লজ্জায়।